১৫ জানুয়ারী .১৯.পশ্চিবঙ্গের একটা সম্ভ্রান্ত গ্রাম পাখানার ঘটনা.তখন প্রায় রাত্রি ১০টা.শীতের রাত তাই খাওয়াদাওয়া সেরে কম্পিউটার এ বসে নিজের কাজ সারছিলাম.হটাৎ এক মানুষের আর্তনাদ রাতের নীরবতা কে ভাঙ্গেদিলো.
খানিক্ষন নিজের রুমে বসে বসে বোঝার চেষ্টা করলাম,যে বিষয়টা কি?ততক্ষনে মানুষটির আর্তনাদ পরিণত হয়েছে ভয়ানক আর্তনাদে.
আর থাকা গেলোনা রুমে. ছুটে গেলাম সেই আর্তনাদ কে লক্ষ করে. দেখি একটি যুবক ছেলে রাস্তার ধারে পরে আছে.
উৎসবের দিন তাই ভাবলাম হয়তো সে মদ পানকরেছে.আর তার জন্যই সে এইরকম ভাবে চিৎকার করছে.
তাই আর সেখানে না থেকে আবার বাড়ি ফিরে এলাম.আর এটাই ছিল আমার সব থেকে বড় ভুল..
পরেরদিন সকালে যা শুনলাম তাতে আমি নিজেকেই যেন ক্ষমা করতে পারছিলাম না.
গতকাল রাতের ওই যুবকের আর্তনাদ,মদ পান করার জন্য না.কোনোকারণে তার গায়ে আগুন লেগেযায়.আর তারই নরক যন্ত্রণায় সে ছটপট করছিলো..
শুনে খুব কষ্ট পেলাম.তার থেকেও বেশি কষ্ট পেলাম সেইসব মানুষগুলোর কথা ভেবে যারা বুঝেছিলো তার গায়ে আগুন লেগেছিল তাও তারা তাকে সাহায্য করতে গেলোনা.
রাতের অন্ধকারে তারা শুধু সেই অর্ধজলিতো যুবকের আর্তনাদ কে উপভোগ করেগেলো.কেও তাকে এতোটুকু সাহায্যের হাতখানি বাড়িয়ে দিতে পারেনি. না,দোষী যে শুধু তারাই তা নয়.দোষী আমিও.আমিও পারতাম তাকে সাহায্য করতে.নিজের মনে মনে মদ পানকরেছে ভাবেনেয়াটাও অন্নায়.
কিন্তু দুঃখ একটাই আমি বুঝিনি কিন্তু তারাতো বুঝেছিলো?
আসলে আমরা মানুষরাই মানুষের সবথেকে বড় শত্রু.দুটোদিন যুবকটি মৃত্যুর সাথে লড়াই চালিয়ে গেছে.
না,জিততে পারেনি.মৃত্যুর কাছে তাকে মেনেনিতে হয়েছে পরাজয়.
একটু সাহায্য যুবকটিকে ফিরিয়ে দিতে পারতো স্বাভাবিক জীবনে.ফিরিয়ে দিতে পারতো ফাঁকা হয়ে যাওয়া মায়ের আঁচলে তার সন্তান কে.
কারো কিছুই গেলোনা.কারো কিছুই হারলোনা.শুধু হারিয়েফেললো তার অসহায় মা বাবা তাদের অস্তিত্বকে.তাতে কারো কিছু যায় আসে না.
কিন্তু আমার একটা প্রশ্ন রইলো সকলের কাছে.সত্যি কি যুবক আগুনে পুড়ে মারা গেলো?না আমরা তাকে মেরেফেলতে সাহায্য করলাম?
খানিক্ষন নিজের রুমে বসে বসে বোঝার চেষ্টা করলাম,যে বিষয়টা কি?ততক্ষনে মানুষটির আর্তনাদ পরিণত হয়েছে ভয়ানক আর্তনাদে.
আর থাকা গেলোনা রুমে. ছুটে গেলাম সেই আর্তনাদ কে লক্ষ করে. দেখি একটি যুবক ছেলে রাস্তার ধারে পরে আছে.
উৎসবের দিন তাই ভাবলাম হয়তো সে মদ পানকরেছে.আর তার জন্যই সে এইরকম ভাবে চিৎকার করছে.
তাই আর সেখানে না থেকে আবার বাড়ি ফিরে এলাম.আর এটাই ছিল আমার সব থেকে বড় ভুল..
পরেরদিন সকালে যা শুনলাম তাতে আমি নিজেকেই যেন ক্ষমা করতে পারছিলাম না.
গতকাল রাতের ওই যুবকের আর্তনাদ,মদ পান করার জন্য না.কোনোকারণে তার গায়ে আগুন লেগেযায়.আর তারই নরক যন্ত্রণায় সে ছটপট করছিলো..
শুনে খুব কষ্ট পেলাম.তার থেকেও বেশি কষ্ট পেলাম সেইসব মানুষগুলোর কথা ভেবে যারা বুঝেছিলো তার গায়ে আগুন লেগেছিল তাও তারা তাকে সাহায্য করতে গেলোনা.
রাতের অন্ধকারে তারা শুধু সেই অর্ধজলিতো যুবকের আর্তনাদ কে উপভোগ করেগেলো.কেও তাকে এতোটুকু সাহায্যের হাতখানি বাড়িয়ে দিতে পারেনি. না,দোষী যে শুধু তারাই তা নয়.দোষী আমিও.আমিও পারতাম তাকে সাহায্য করতে.নিজের মনে মনে মদ পানকরেছে ভাবেনেয়াটাও অন্নায়.
কিন্তু দুঃখ একটাই আমি বুঝিনি কিন্তু তারাতো বুঝেছিলো?
আসলে আমরা মানুষরাই মানুষের সবথেকে বড় শত্রু.দুটোদিন যুবকটি মৃত্যুর সাথে লড়াই চালিয়ে গেছে.
না,জিততে পারেনি.মৃত্যুর কাছে তাকে মেনেনিতে হয়েছে পরাজয়.
একটু সাহায্য যুবকটিকে ফিরিয়ে দিতে পারতো স্বাভাবিক জীবনে.ফিরিয়ে দিতে পারতো ফাঁকা হয়ে যাওয়া মায়ের আঁচলে তার সন্তান কে.
কারো কিছুই গেলোনা.কারো কিছুই হারলোনা.শুধু হারিয়েফেললো তার অসহায় মা বাবা তাদের অস্তিত্বকে.তাতে কারো কিছু যায় আসে না.
কিন্তু আমার একটা প্রশ্ন রইলো সকলের কাছে.সত্যি কি যুবক আগুনে পুড়ে মারা গেলো?না আমরা তাকে মেরেফেলতে সাহায্য করলাম?
No comments:
Post a Comment